গেমিং ল্যাপটপ

গেমিং ল্যাপটপ এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। কয়েক বছর আগেও এতটা জনপ্রিয় ছিল না, তবে বিজ্ঞানের এই আধুনিক যুগে এসে তরুণদের মাঝে ভালোভাবেই জায়গা করে নিয়েছে গেমিং ল্যাপটপ। অন্য সকল ল্যাপটপ থেকে এর দাম কিছুটা বেশি। তাই এসব ল্যাপটপ ক্রয় করার আগে অবশ্যই ক্রেতা কে যাচাই-বাছাই করে নেয়া উচিত। বাংলাদেশে গেমিং ল্যাপটপের জনপ্রিয়তার আরেকটি কারণ হচ্ছে এর গেম চেঞ্জিং ফিচার, যা আগে ছিল না। অসাধারণ টেকনোলোজি দিয়ে গেমিং ল্যাপটপগুলো তৈরি হয়। তাই, যদি আপনি এই ধরণের একটি ল্যাপটপ নিজের সংগ্রহে রাখতে চান তাহলে নিচের দেয়া গেমিং ল্যাপটপের বিবরণ গুলো দেখে নিতে পারেন।

বিশেষ কিছু অনলাইন গেম খেলার জন্য আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি কিন্তু রিয়েল আইপি হয়া চাই। আপনি কি জানেন আপনার বাসার ব্রডব্যান্ড কানেকশন রিয়েল আইপি কিনা? কিভাবে বুঝবেন? আমার নিচের লিংকে দেয়া ব্লগটি পড়ে জেনে নিন এখনই।

আপনার ইন্টারনেট কানেকশন রিয়েল আইপি কিনা চেক করে দেখুন আপনি নিজেই, কারও সাহায্য ছাড়াই।

গেমিং ল্যাপটপ ক্রয়ের সুবিধা গুলো

  • কন্টেন্ট তৈরি করা, ফিল্ম মেকিং, ভিডিও এডিটিং এধরণের আরও কিছু সৃজনশীল কাজের জন্য গেমিং ল্যাপটপ এর জুড়ি নেই। গেমিং ল্যাপটপে আইপিএস প্যানেল ব্যাবহার করা হয়।
  • গেমিং ল্যাপটপ কে অধিক শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে উচ্চ-ক্ষমতা সম্পন্ন গ্রাফিক্স কার্ড ভূমিকা রাখে। এ ধরণের ল্যাপটপ উচ্চ গুণসম্পন্ন ভিডিও এবং ছবি এডিট করতে সক্ষম।
  • সকল গেমিং ল্যাপটপই এমন ভাবে তৈরি করা যেন ব্যাবহারকারীরা খুব সাবলীলভাবে ও দ্রুত কাজ সম্পাদন করতে পারে। এই ধরণের ল্যাপটপ এ থাকা হার্ডওয়্যার এতটাই কার্যকরী যে এটি কাজকে ১০ গুন বেশি উন্নত ভাবে সম্পাদন করতে সাহায্য করে।
  • এটি বহন করাও খুব সহজ।
  • যেকোনো ধরণের জটিল কাজ করতে এটি খুব উপকারী। উন্নত ফিচার এবং অপারেটিং সিস্টেম এটিকে শক্তিশালী ও কার্যক্ষম করে তুলে।
  • এটি চার্জ হতে কম সময় নেয়। এর ব্যাটারির ধারণক্ষমতা অনেক বেশি থাকে, সারাদিনের কাজের জন্য একবার চার্জ দিয়েও রাখা যায়।
  • এটি টেকসই হয়, যেকারণে অনেক বছর ধরে ব্যাবহার করা যায় অন্য সব সাধারণ ল্যাপটপ থেকে।

ভালো দামে সেরা গেমিং ল্যাপটপ

এইচপি এনভি১৫, আসুস এফএক্স৫০৫ডিটি, আসুস আরওজি স্ত্রিক্স জি১৭, আসুস টিইউএফ,ডেল জি৭ ১৫-৭৫০০ কোর আই৭,গিগাবাইট, ইত্যাদি আরও অনেক ধরণের গেমিং ল্যাপটপ রয়েছে অনেক ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায়। এধরনের ল্যাপটপ ক্রয় করার আগে আমাদের কিছু জিনিস এর উপর খেয়াল রাখতে হবে যেমন সিপিইউ, জিপিইউ উপযুক্ত কিনা, র‍্যাম, ভির‍্যাম যথাযথ কিনা, পর্যাপ্ত স্টোরেজ আছে কিনা, কীবোর্ড, টাচপ্যাড, সাউন্ড ইত্যাদি। এই বিষয় গুলোর উপর খেয়াল রেখে যদি কেনা হয় তাহলে বলা যায় আপনি একটি ভালো পণ্য কিনেছেন।

উইন্ডোজ ১০ এ অটো আপডেট কিভাবে বন্ধ করবেন, খুঁজে পাচ্ছেন না, জেনে নিন এখানে থেকে- উইন্ডোজ ১০ এ অটো আপডেট বন্ধ করার উপায়।

কিছু কিছু অনলাইন শপ এ আপনি মূল্যছাড় এও আপনার কাঙ্ক্ষিত পণ্য টি কিনতে পারবেন। এখানে কিছু গেমিং ল্যাপটপের মূল্যছাড় এর পর দাম দেয়া হলঃ আসুস এফএক্স৫০৫ডিটি এর দাম ৮৫ হাজার ৫০০ টাকা,, এইচপি প্যাভিলিয়ন ১৫-ইসি১১০৪এএক্স এর দাম ১ লাখ ২২ হাজার টাকা। এছাড়া আরও অনেক শ্রেণীর গেমিং ল্যাপটপের মূল্য আপনি পেয়ে যাবেন আপনার বিশ্বস্ত কোনো অনলাইন প্লাটফর্ম এ।

এখন অনলাইন কেনাকটা বেশ জনপ্রিয়। স্বল্প সময়ে ভালো পণ্য ভালো দামে কিনতে সবাই চায়। তাই আজকাল অনলাইন কেনাকাটার প্রতি মানুষের ঝোঁক। তবে অবশ্যই বিশ্বস্ত অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে ক্রয় করা আবশ্যক। যখন ই আমরা কিছু কিনতে যাই কিংবা চিন্তাভাবনা করি তখন অবশ্যই চাই সেরা দাম এ ভালো পণ্য টি কিনতে, তাই পণ্য কেমন এই দিক খেয়াল রাখার পাশাপাশি কোথা থেকে কিনছি সেই বিষয়ে ও খেয়াল রাখা জরুরী।

আবার আপনার ল্যাপটপ গেমিং ল্যাপটপ নয়, বেশ পুরানো, খুব স্লো কাজ করছে? স্লো কম্পিউটার সুপার ফাস্ট করুন মাত্র ২৫০০ টাকা খরচে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

Previous articleব্যাংক লোন কি? সহজে ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় ২০২২
Next articleইউটিউব থেকে মেমোরিতে ডাউনলোড করার উপায়!!

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here