দাজ্জাল

দাজ্জাল শব্দটি আজকাল খুব বেশি শুনা যায়। অনলাইনে চলছে এ নিয়ে নানা তর্ক বিতর্ক। দাজ্জালের আসার সময় যেন হয়ে গেছে। কিন্তু এই দাজ্জাল নিয়ে আছে প্রচুর প্রচলিত কেচ্ছা কাহিনী। দাজ্জালের বিষয়ে সুস্পষ্ট ভাবে কোরআনে তেমন কিছু না থাকলেও দাজ্জাল সম্পর্কে হাদীস এ অনেক বর্ণনা পাওয়া যায়।

একজন মুসলিম, মুমিন হিসেবে আমাদের উচিত কেচ্ছা কাহিনীতে গা না ভাসিয়ে, সহিহ হাদিস অনুযায়ী ঘটনা জানা, বুঝা ও সে হিসেবে আমল করা। আজ আমরা সহিহ হাদিসের আলোকের দাজ্জাল সম্পর্কে হাদীস,  কিছু তথ্য, তাঁর তৈরি ফিতনা ও তা থেকে বাঁচার উপায় আলোচনা করবো।

দাজ্জাল শব্দের উৎপত্তি

দাজ্জাল’ শব্দটি আরবী দাজল [دجل] ধাতুমূল থেকে এসেছে। দাজ্জাল শব্দের অর্থ চাকচিক্যময় প্রতারক, মিথ্যুক, ভণ্ড। দাজ্জালকে মাসীহে দাজ্জালও নামেও ডাকা হয়।

মাসীহ’ শব্দের আভিধানিক অর্থ এমন জিনিস যা মর্দন করা হয়েছে। যেহেতু দাজ্জালের চক্ষু মর্দিত বা বিকৃত হবে তাই তাকে মাসীহে দাজ্জাল বলে অভিহিত করা হয়।

(আলমুফহিম লিমা আশকালা মিন তালখীসি কিতাবি মুসলিম ৩/১৫)।

দাজ্জাল কখনো কোনো প্রযুক্তি হতে পারে না, কোনো সংগঠন হতে পারে না। কারণ প্রতারক, মিথ্যুক হয় মানুষ। কোন প্রযুক্তি বা সংগঠন নয়।

দাজ্জাল আগমনের পূর্বাবস্থা

দাজ্জাল আসার পূর্ব পৃথিবী স্বাভাবিক অবস্থায় থাকবে না। তখন অনেক পরিবর্তন হবে। এই পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিক বোধ বিবেকের বাইরে। হাদিসে এসেছে, হযরত আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন,

আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, দাজ্জালের আবির্ভাবের আগের বছরগুলো  হবে প্রতারণার বছর৷ এ-সময়টিতে সত্যবাদীকে মিথ্যাবাদী আর মিথ্যাবাদীকে সত্যবাদী আখ্যায়িত করা হবে৷ দুর্নীতিবাজকে আমানতদার আর আমানতদারকে দুর্নীতিবাজ মনে করা হবে।

আর মানুষের মধ্যে থেকে ‘রুআইবিজা’রা কথা বলবে।’ জিজ্ঞাসা করা হলো,’রুআইবিজা’ কী জিনিস? নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘অপরাধপ্রবণ লোকেরা জনসাধারণের বিষয়-আশয় নিয়ে কথা বলবে।’

(মুসনানে আহমদঃ হাদীস নং ১৩৩২)

আসমা বিনতে ইয়াযিদ আনসারিয়া রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,

একদা আমরা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে তাঁর ঘরে অবস্থান করছিলাম। তখন তিনি দাজ্জাল বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে বলেন,

‘দাজ্জালের আবির্ভাবের পূর্বে তিনটি বৎসর এমন হবে যে, প্রথম বৎসর আকাশ তার এক তৃতীয়াংশ বৃষ্টি বন্ধ করে দিবে। ভূমি তার এক তৃতীয়াংশ ফসল উৎপাদন বন্ধ করে দিবে। দ্বিতীয় বৎসর আকাশ তার দুই তৃতীয়াংশ বৃষ্টি বন্ধ করে দিবে। ভূমি তার দুই তৃতীয়াংশ ফসল উৎপাদন বন্ধ করে দিবে। তৃতীয় বৎসর আকাশ তার পরিপূর্ণ বৃষ্টি বন্ধ করে দিবে। পাশাপাশি ভূমিও তার ফসল উৎপাদন পরিপূর্ণরূপে বন্ধ করে দিবে। ফলে সুস্থ ও অসুস্থ সকল গরু ছাগল ও প্রাণীর প্রাণহানি ঘটবে।

(মুসনাদে আহমদ; হাদীস ২৭৫৬৮)

দাজ্জালের গঠন প্রকৃতি

দাজ্জাল মানব জাতি থেকেই আসবে। তাঁর সবকিছুই মানুষের মত হবে। তবে তা হবে অস্বাভাবিক। দাজ্জালের একটি চোখ হবে অন্ধ। দ্বিতীয় চোখটিও হবে ত্রুটিযুক্ত । তাছারা দুই চোখের মাঝখানে লেখা থাকবে কাফির। হাদিসে এই বিষয়টি এভাবে এসেছে,

হযরত আনাস ইবনে মালেক( রাযি.) বর্ণনা করেন,

আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, পৃথিবীতে যত নবী রাসূল প্রেরিত হয়েছে তারা প্রত্যেকেই নিজ নিজ উম্মতকে মিথ্যাবাদী কানা দাজ্জাল সম্পর্কে সতর্ক করেছে। দাজ্জাল কানাই হবে। আর তোমাদের রব অবশ্যই কানা নন।আর দাজ্জাল এর দুই চোখের মাঝখানে লিখা থাকবে কাফিরুন।

(সহিহ বুখারিঃ ৬৫৯৮)

দাজ্জাল হবে এলোকেশি। এই সম্পর্কে হাদিসে আছে, হযরত হুযাইফা রাযি. থেকে বর্ণিত,

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, দাজ্জালের বাম চক্ষু কানা হবে। সে এলোকেশী হবে। তার সাথে কৃত্রিম জান্নাত-জাহান্নাম থাকবে। তার জাহান্নাম হবে জান্নাত আর জান্নাত হবে জাহান্নাম।

(সহীহ মুসলিম; হাদীস ৭৫৫১)

দাজ্জাল যেখান থেকে আসবে

দাজ্জালের আবির্বাব স্থল সম্পর্কে নানাবিধ কথা থাকলে হাদিসে স্পষ্ট বলে দেয়া আছে সে কোথা থেকে আসবে। আয়শা রা. বলেন,

রাসূল সা. বলেছেন, ইস্পাহেন ইয়াহুদিয়া অঞ্চল থেকে দাজ্জালের আগমন ঘটবে।

(মুসনাদে আহমদঃ ২৪৫১১)

দাজ্জালের ক্ষমতা ও ফিতনা দাজ্জাল অনেক ক্ষমতা প্রাপ্ত হবে। অসম্ভব কাজগুলো তাঁর জন্য খুব সহজ হয়ে যাবে। এতে মানুষ বিভ্রান্ত হবে। তাঁর প্রতিটি ক্ষমতাধর কাজই ফিতনা। তবে সত্যিকারের মুমিন এগুলো দেখেও তাঁর অনুসারী হবে না। মুমিন ব্যক্তি এই ফিতনা থেকে রক্ষা পাবে। মানব জাতির সবচেয়ে বড় ফিতনা হলো দাজ্জাল।

তাঁর অলৌকিক ক্ষমতায় মানুষ দিশেহারা হয়ে যাবে। সে নিজেকে আল্লাহ দাবী করবে। দাবীর পক্ষে প্রমাণ দিবে। এতে অনেকেই সত্য ভেবে মেনে নিলেও মুমিনগণ পথ হারাবে না। দাজ্জাল সম্পর্কে হাদীস এ এসেছে, হযরত ইমরান বিন হুসাইন রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

আদম আ. এর সৃষ্টির পর থেকে নিয়ে কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত দাজ্জালের চেয়ে বড় কোনো জটিল কঠিন সৃষ্ট বিষয় নেই।

(সহীহ মুসলিম; হাদীস ৭৫৮২)

দাজ্জালের কিছু ক্ষমতার নমুনা

দ্রুত ভ্রমণ

দাজ্জাল দ্রুত ভ্রমণ করতে পারবে। বলা হয়ে থাকে দাজ্জাল ৪০ দিন ঘুরবে এবং পৃথিবীর প্রতিটি দেশের যাবে। তাঁর গতি সম্পর্কে জানতে চাইলে নবী করিম সা. বলেন,

দ্রুত গতির বাতাস যেভাবে বৃষ্টিকে চালিয়ে নেয়, তাঁর চেয়ে দ্রুত গামী হবে দাজ্জাল।

(মুসলিমঃ অধ্যায় কিতাবুল ফিতান)

দাজ্জালের সাথে থাকবে জান্নাত ও জাহান্নাম

দাজ্জাল জান্নাত জাহান্নাম দেখাতে সক্ষম হবে। তবে আসল অবস্থা হবে ভিন্ন। তাঁর জান্নাত হবে আল্লাহর জাহান্নাম। আর দাজ্জলের জাহান্নামই আল্লাহর জান্নাত। বিষয়টি হাদিসে এসেছে এভাবে,

নবী সা. বলেন, দাজ্জালের সাথে কী থাকবে আমি তা জানি। দুটি নদী থাকবে। বাহ্যিকভাবে একটিতে সুন্দর পরিষ্কার পানি দেখা যাবে। আরেকটিতে থাকবে আগুন। তোমাদের মধ্যে যাদের দেখা হবে দাজ্জালের সাথে তারা যেন আগুনে ঝাপ দেয় এবং পানি পান করে। কারণ সেটা হবে সুমিষ্ট পানি।

(সহীহ মুসলিম; হাদীস ৭৫৫৫, সহীহ বুখারী; হাদীস ৭১৩০)

মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করা

মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করার মত ফিতনা সৃষ্টি তৈরি করবে দাজ্জাল। মানুষের কাজে গিয়ে বলবে, আমি যদি তোমার মৃত বাবা কে নিয়ে আসি তাহলে আমাকে আল্লাহ মেনে নিবে? মানুষজন রাজি হলে শয়তান তাদের বাবা মার ছদ্মবেশ ধরে সামনে আসবে। দাজ্জাল এক যুবককে হত্যা করে দুই খন্ড করবে। তারপর সেই দুই খন্ড দুই দিকে ছুড়ে দিবে। ছুড়ে দেয়া অংশদুটোকে আহবান করলে যুবকটি সংযুক্ত হয়ে ফিরে আসবে।

(সহীহ মুসলিম; হাদীস ২৯৩৭)

যেখানে যেতে পারবে না দাজ্জাল

দাজ্জাল খুব দ্রুত পৃথিবী ঘুরে ঘুরে ফিতনা সৃষ্টি করতে থাকবে। দাজ্জাল সারা পৃথিবী ঘুরে বেড়ালেও মক্কা মদিনাতে যেতে পারবে না। দাজ্জাল সম্পর্কে হাদীস হলো, হযরত আনাস ইবনে মালিক রাদি. বলেন,

রাসূল সা. বলেছেন,দাজ্জাল সব জায়গায় প্রবেশ করবে। তবে মক্কা ও মদিলা ব্যতিত।“(বুখারি ও মুসলিম) তাছাড়া আরেকটি হাদিসে এসেছে দাজ্জাল ৪ টি জায়গায় প্রবেশ করতে পারবে না। মসজিদুল হারাম (মক্কা), মসজিদুল নববী( মদিনা), মসজিদে তূর, মসজিদে আকসা।

(মুসনাদের আহমদ)

দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তির দোয়া

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাযি. বলেন রাসূল সা. কোরআনের আয়াতের মত নিম্নোক্ত দোয়াটি আমাদের পড়তে বলতেন,

অর্থ : তোমরা বলো, হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট জাহান্নামের শাস্তি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি, কবরের শাস্তি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। মাসীহে দাজ্জালের সম্মোহিত বিপর্যয় থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি এবং জীবন-মরণের পরীক্ষা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

(সহীহ মুসলিম; হাদীস ১৩৬১)

আল্লাহর নিকট সর্বদা প্রার্থনা করতে থাকতে হবে দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচতে হলে। স্বয়ং নবী স. আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। হযরত আবু হুরায়রা বলে, নবী স. সবসময় নিচের দোয়াটি পড়তেন,

হে আল্লাহ! আমি দাজ্জালের অনিষ্টতা থেকে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি।

(সুনানে নাসায়ী; হাদীস ৫৫০৫)

হযরত আবূ হুরাইরা রাযি. থেকে বর্ণিত,

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তাশাহুদ পাঠ শেষে চারটি বিষয় থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করবে- (১) কবরের শাস্তি, (২) জীবনের ফিতনা, (৩) মরণের ফিতনা ও (৪) দাজ্জালের ফিতনা।

(মুসনাদে আহমদ; হাদীস ৭২৩৬)

হযরত নাওয়াস বিন সাম‘আন রাযি. থেকে বর্ণিত,

তিনি বলেন, তোমাদের মধ্য হতে কেউ যদি দাজ্জালকে পেয়ে যায় তাহলে সে যেন সূরায়ে কাহ্ফের প্রথম দশটি আয়াত পাঠ করে নেয়।

(সহীহ মুসলিম; হাদীস ২৯৩৭)

সূরা কাহাফে অনেক বিস্ময়কর বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তাই হয়ত এটি পাঠ করতে বলা হয়েছে। কারণ সূরা কাহাফের এই বিস্ময়কর ঘটনাগুলো থেকে  মানুষ যেন শিক্ষা নেয়। মুমিন ব্যক্তি এগুলো আগে থেকে জেনে আমল করলে দাজ্জালের কর্মকান্ডে বিভ্রান্ত হবে না।

দাজ্জালের শেষ অবস্থা

দাজ্জালের মৃত্যু হবে হযরত ইসা আ. এর হাতে। মক্কা মদিনা বাদে সারা পৃথিবী ঘুরে সে অনেক সহযোগী বানাবে। সারা দুনিয়াতে তাঁর ফিতনা ছড়িয়ে পড়বে। সামান্য কিছু মুমিন ব্যতিত সবাই তাঁর ফিতনায় জড়িয়ে যাবে।

সেই সময় দামেস্ক শহরের পূর্ব প্রান্তের একটি মসজিদের সাদা মিনারে ইসা আ. আকাশ থেকে অবতরণ করবেন। মুসলমানরা তাঁর পাশে মিলিত হবে। তাদের নিয়ে ইসা আ. দাজ্জালের মোকাবেলায় রওনা হবে। দাজ্জাল তখন বায়তুল মাকদিসের পথে থাকবে। ফিলিস্তিনির লুদ্দ শহরেরে গেইটে দাজ্জালকে ধরে ফেলবে ইসা আ.।

ইসা আ. তাঁকে বর্শা দিয়ে আঘাত করবেন। তারপর মুসলিমদের সাথে ইহুদিদের যুদ্ধ হবে। যুদ্ধে মুসলমান বিজয় লাভ করবে। ইহুদিরা কোথাও পালানোর সুযোগ পাবে না। কোনো জড় পদার্থের পিছনে লুকালেও জড় পদার্থটি কথা বলে উঠবে।মুসলিমদের বলবে আমার পিছনে ইহুদি লুকিয়ে আছে। তবে গারকাদ নামের ইহুদি গাছ হিসেবে পরিচিত গাছটি তাদের রক্ষা করার চেষ্টা করবে।

(নেহায়া, আল-ফিতান ওয়াল মালাহিম, (১/১২৮-১২৯)

দাজ্জাল বিষয়টি রুপক নাকি বাস্তবতা

দাজ্জালের বিষয়টি নিয়ে অনেকেই হাসি তামাশা করেন। তবে এর কারণ হলো দাজ্জাল নিয়ে অতিরঞ্জিত ব্যাখ্যা। এরকম মানুষ অতীতেও ছিলো। এই প্রসঙ্গে কাযী ইয়ায রহ. বলেন, দাজ্জাল একজন ব্যক্তি বিশেষ। যাকে আল্লাহ নিজের ক্ষমতার কিছু ক্ষমতা প্রদান করবে মানুষকে পরিক্ষা করার জন্য।

দাজ্জালের অস্তিত্বে বিশ্বাসি বিশ্বের সকল আহলে সুন্নাত আল জামাআত, ফকীহরা। তারা এটাও বিশ্বাস করেন ইসা আ. দাজ্জালকে হত্যা করবেন। খারিজী, জাহমিয়া সহ বেশ কিছু দল দাজ্জালের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না। (শরহুন নববী আলা সহীহি মুসলিম ১৮/৫৮)

তাই প্রত্যেক মুসলিমের উচিত দাজ্জাল সম্পর্কে হাদীস জেনে দাজ্জালের অস্তিত্বে বিশ্বাস রেখে, তাঁর ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা। এর জন্য রাসূল সা. এর শিখিয়ে দেয়া দোয়া অনুযায়ী আমল করতে হবে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ফিতনা থেকে রক্ষ করুন। আমীন।

Previous articleএকজন হুমায়ূন আহমেদ, কিংবা একজন জাদুকর
Next articleসাহিত্য এবং সিনেমায় গথিক হরর
Rasel Khan
আমি মোঃ হাবিবুর রহমান রাসেল৷ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ অধ্যয়নরত। বই পড়তে ভালোবাসি। বইয়ের গ্রুপ গুলোতে মাঝে মাঝে রিভিউ লিখি৷ যা পড়ি, তা সবাইকে জানাতে ইচ্ছে করে। সেই আগ্রহ থেকেই টুকটাক লেখার চেষ্টা করি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here