বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ড
বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ড

ক্রেডিট কার্ড হলো একটি প্লাস্টিক কার্ড যেখান থেকে গ্রাহক একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ব্যবহার বা খরচ বা তুলতে মানে ভোগ করতে পারবেন নির্দিষ্ট কিছু শর্ত সাপেক্ষে। নির্দিষ্ট কিছু সময় পর তাকে তা শোধ করে দিতে হবে। এটা একপ্রকার আমাদের দেশের পোস্ট পেইড ইউটিলিটি বিলের মতই। এটা এমন একটা মেথড  যার মাধ্যমে ব্যাংক আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ধার দিচ্ছে। আগেই বলেছি নির্দিষ্ট কিছু শর্ত সাপেক্ষে, শর্তগুলো আমি পরে আলোচনা করছি।

আমাদের দেশ সহ পৃথিবীর অন্যান্য বেশিরভাগ দেশে এর বহুল প্রচলন আছে। ক্রেডিট কার্ডের কিছু আন্তর্জাতিক ব্রান্ড রয়েছে যেমন ভিসা, মাস্টার কার্ড, এমেক্স, নেক্সাস ইত্যাদি। এগুলো সবই আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিসম্পন্ন ব্রান্ড। বাংলাদেশের প্রায় সব ব্যাংকই কম বেশি বিভিন্ন ব্রান্ডের ক্রেডিট কার্ড সুবিধা তার গ্রাহকদের দিয়ে থাকে।

আজকের এই ব্লগে আমি ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা এবং অসুবিধা গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

কিভাবে আপনি ক্রেডিট কার্ড পেতে পারেন?

আপনি যদি একটি ক্রেডিট কার্ডের গর্বিত মালিক হতে চান এই বাজারে এর চেয়ে সহজ কোন কাজ নেই, খুব সহজেই আপনি তা পেতে পারেন। ব্যাংক আপনাকেই খুঁজছে। আপনি যদি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হন, আপনার যদি ১৮+ বয়স হয়ে থাকে, আপনার যদি এন আই ডি কার্ড থাকে এবং আপনি যদি একজন চাকুরিজীবি কিংবা ব্যাবসায়ি হয়ে থাকেন আপনার আর তেমন কোন বাধাই থাকেনা এক কিংবা একাধিক ক্রেডিট কার্ডের মালিক হতে। আপনি শুধু যেকোন ব্যাংকের কাস্টোমার কেয়ার এ ফোন দিয়ে জানাবেন আপনার ইচ্ছার কথা, বাকিটা ওরাই করবে।

ধাপগুলো আসুন জেনে নেই।

  • ১. আপনি ব্যাংকের কাস্টোমার কেয়ারে জানাবেন।
  • ২. ব্যাংকের একজন প্রতিনিধি আপনার সাথে যোগাযোগ করবে, আপনার অফিস কিংবা বাসায় এসে দেখা করবে। তার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো আপনার কাছে চাইবে।
  • ৩. সাধারনত আপনার যে কাগজগুলো লাগে- পাসপোর্ট সাইজ ফটো, এন আই ডি কার্ডের কপি, আপনার স্যালারী স্টেট্মেন্ট, ইটিন নম্বর, রেফারেন্স আর ঠিকানা কনফার্মেশনের জন্য আপনার বাসার ইউটিলিটি বিলের কপি- ব্যস হয়ে গেল।
  • ৪. উপরের ধাপগুলো সম্পন্ন করে জমা দিলে বেশিরভাগ বাংলাদেশি প্রাইভেট ব্যাংক আপনাকে ৫-৭ দিনের মাঝে একটি প্লাস্টিক কার্ড (ঋণের দুষ্টচক্রের ফাঁদ) ধরিয়ে দিবে। আপনি একজন গর্বিত মালিক।ক্রেডিট কার্ড এর অসুবিধা

 এবারে জেনে নেওয়া যাক ক্রেডিট কার্ডের কিছু নতুন টার্ম যেগুলো আপনি কার্ড হাতে পাওয়ার পর ধীরে ধীরে শিখতে থাকবেন।

১. ক্রেডিট কার্ড এক্টিভ- আপনি নিশ্চয়ই একটি সুদৃশ্য খাম হাতে পেয়ে বেশ উত্তেজিত আবস্থায় আছেন। খামটি আপনার অফিসের টেবিলে রেখে দিয়েছেন-সবাই দেখুক, হুম আমারও একখান ক্রেডিট কার্ড আছে-এমন একটা হামবড়া ভাব নিয়ে। দয়া করে খুলুন খামটি। ভেতরে আপনার জন্য একটা চিঠি, প্লাস্টিক কার্ড, পিন কোড, একটা চেকবই এগুলো আছে। ব্যাংক দয়া করে আপনাকে কিছু কুপনও দিতে পারে। হতে পারে বিভিন্ন সপিং মলের, রেস্টুরেন্ট কিংবা হোটেলের ডিস্কাউন্ট কুপন। ব্যাংকের নির্দিষ্ট নম্বরে কল দিয়ে আপনি আপনার কার্ডটি এক্টিভেট করে নিন। এটা ইন এক্টিভ অবস্থায় থাকে সাধারনত। এক্টিভ করার সাথে সাথেই আপনি আপনার সুদি মহাজনের ঘরের বৈঠক খানায় চলে এসেছেন।

২. ক্রেডিট লিমিট- এটা অলরেডি আপনি এতদিনে জেনে গেছেন। আপনার বেতনের ২,৩,৪ কিংবা ৫ গুন লিমিট আপনাকে দেয়া হয়েছে। মনে রাখবেন লিমিট যত বেশি আপনার ইয়ারলি ফি ও তত বেশি। খুশি হবার তেমন কোন কারণ আমি আপাতত দেখছি না। যদিও আপনি খুবি খুশি এবং আপনার বন্ধু মহলে এত দিনে এই গল্প দিয়ে দিয়েছেন যে, ব্যাংক আপনাকে এত লাখ টাকার ক্রেডিট কার্ড দিয়েছে। তারাও আপনার কার্ড হাতে নিয়ে দেখে আহা-উহু করেছে।

৩. খরচের পালা- কার্ড হাতে পেয়ে আপনি নিশ্চয়ই কে এফ সি, আগোরা, মিনা বাজারের মত জায়গায় কিছু প্রয়োজনীয় খরচ করেছেন। বেশ মজাই লাগছে, টাকা যে খরচ হচ্ছে মনেই হচ্ছে না। গায়েই লাগছে না। ভালই ত। টাকা ত পরে দিলেই হচ্ছে।

৪. ইয়ারলি ফি- ভুলেই গেছিলাম এটার কথা। অনেক ব্যাংক কাস্টমার ধরার জন্য প্রথম বছরের ইয়ারলি ফি আপনাকে মাফ করে দেয়, কেও ৫০% মাফ করে আর কেওবা প্রথম মাসের বিলের সময় আপনাকে ধরিয়ে দিবে। এটা সাধারনত ডিপেন্ড করে আপনি কোন ক্যাটাগরির বা লিমিটের কার্ড নিয়েছেন। এটা ১৫০০ টাকা থেকে শুরু ২৫০০০টাকা বা তার বেশিও হতে পারে। অনেক ব্যাংক বছরে ১৮/২০ বার কার্ড ব্যবহার করলে এটা মৌকুফ করে দেয়। ব্যাংকের বদান্যতা। বন্ধু মহলে বলে বেড়ান আমার ব্যাংক ত ইয়ারলি ফি নেয়না। ব্যাংকের ফ্রি ফ্রি মার্কেটিং করেন।

৫. বিলিং ডেট- ফর্ম ফিলাপ করার সময় আপনি আপনার সুবিধা মত একটা তারিখ দিয়েছিলেন। ওই তারিখ (ব্যাংক কক্ষনই ভুল করবেনা) আসা মাত্র আপনার ইমেইলে আপনি একটা বিল রিসিভ করবেন। সারা মাস আপনি কোথায় কোথায় কি কি খরচ করেছেন সব ফিরিস্থি সহ। ধরুন আপনি খরচ করেছেন ১০০০০ টাকা। আপনাকে ব্যাংক ১৫ দিন সময় দিবে পরিশোধের জন্য। এর মাঝে আপনি দিয়ে দিলে ত ভালই।

৬. ডিউ ডেট- ১৫ দিনের যেই টাইম লাইন আপনাকে দেয়া হয়েছে ধরুন আপনি কোন কারণ বশতঃ দিতে পারেন নি ১০ দিন দেরি করেছেন। তাহলে, ব্যাংক আপনাকে যে যে কারণে চার্জ করতে পারে তা হল- লেট পেমেন্ট ফি ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা, কার্ড ভেদে এবং ১০ দিন দেরি করা বাবদ ইয়ারলি ২৭% হারে ওই ১০ দিনের সুদ এবং তার ১৫% ভ্যাট। মানে হতে পারে ১০০০০ টাকা না দেওয়ার কারণে ৫৮৫ থেকে ১০৮৫ টাকা কার্ড ভেদে।

৭. মিনিমাম ডিউ- এটা আরেক ফাঁদের নাম। আপনার টোটাল বিল এসেছে ১১৮৫ টাকা আপনি চাইলেই মিনিমাম ডিউ (বেশিরভাগ ব্যাংক এ ৫% অফ বিলিং এমাউন্ট) দিয়ে পুরো টাকা দেয়ার ঝামেলা কাটাতে পারেন। এটাই সবচেয়ে বড় ফাঁদ ক্রেডিট কার্ডের। বাকি ৯৫% এর ২৭% হারে সুদ দেয়ার জন্য প্রস্তুত হন পরবর্তী ৩০ দিনের।

৮. সাপ্লিমেন্টারি কার্ড- একই লিমিটের মাঝে একাধিক কার্ডের সুবিধা আপনি পেতে পারেন। হতে পারে আপনি আপনার স্ত্রী কিংবা পিতা-মাতাকে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের সুবিধা দিলেন। তারাও এটার সম্পূর্ণ বেনিফিট পেতে পারে। বেশিরভাগ ব্যাংক এই কার্ডের জন্য আলাদা কোন চার্জ নেয়না। এটা আরেকটা টোপ মনে করতে পারেন।

৯. চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ- ছাত্রজীবনে আপনি অবশ্যই চক্রবৃদ্ধি হারে সুদের অংক করেছেন এবার আপনার প্রাক্টিকাল করার পালা। কোনভাবে যদি আপনি আরও একমাস পেমেন্ট না করে থাকেন, বেশ এটাই উপযুক্ত সময় প্রাক্টিকাল করার। বিলিং ডেট এ বিল হাতে পেয়েই বসে যান হিসাব করতে। প্রথম মাসের সুদের টাকা কিভাবে দ্বিতীয় মাসে মুল্ধন হয়ে আপনার সুদ বাড়াচ্ছে।

১০. ক্যাস এডভান্স- এটা আরেক ট্র্যাপ। আপনি কার্ড কিংবা চেক দিয়ে ক্যাশ এডভান্স নিতে পারেন আপনার লিমিটের ৯৫% পর্যন্ত বেশিরভাগ ব্যাংকে। কার্ড দিয়ে তুললে ওই দিন থেকেই আপনার ইন্টারেস্ট কাউন্ট হতে থাকবে টাকা ফেরত না দেয়া পর্যন্ত ইয়ারলি ২৭% হারে। ক্যাস এডভান্স ফি তো সাথে থাকছেই (২%-৩% এককালিন) সাথে ভ্যাট। চেক দিয়ে তুললে কিছুটা রক্ষা।  ক্যাস এডভান্স ফি তো সাথে থাকছেই (২%-৩% এককালিন) সাথে ভ্যাট, তবে বিলিং ডেট পর্যন্ত ইন্টারেস্ট এর হাত থেকে মাফ পাবেন।

১১. হ্যাসেল ফ্রি লোণ সুবিধা- বেশির ভাগ ব্যাংক আপনাকে আপনার লিমিটের ৯৫% পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট লোন সুবিধা দিবে যা কিনা আপনি আপনার ইচ্ছামত ৩/৬/৯/১২/১৮ কিংবা ২৪ মাসের ইন্সটলমেন্টে শোধ দিতে পারবেন। না দিলে কি হবে সেটা জানার জন্য ৯ নম্বর পয়েন্ট আবার পড়ুন। সুদের হার হয়তবা ১০%-১৩% হতে পারে। সাথে প্রসেসিং ফি তো থাকবেই ফ্রিতে।

১২. ইন্সটা বাই কিংবা ফ্লেক্সি বাই- কিছু চটকদা বিজ্ঞাপন আপনি মোবাইল ফোন, টিভি-ফ্রিজের দোকানে দেখে থাকবেন। ৩ থেকে ৬ কিংবা ৯ কিংবা ১২ মাসের ইন্সটলমেন্টে বিভিন্ন পণ্য কেনার সুবিধা ব্যাংক আপনাকে দেবে। কোন প্রকার ডকুমেন্ট ছাড়াই দোকানদার আপনাকে স্যার স্যার বলে মুখে ফেনা তুলে আপনার মোবাইল বা ফ্রিজ আপনার হাতে তুলে দিবে। মাসে মাসে আপনি কিস্তি শোধ দিবেন-তাহলে কোন সমস্যা নাই, না দিলে কি হবে সেটা জানার জন্য ৯ নম্বর পয়েন্ট আবার পড়ুন। সুদের হার এবার ইয়ারলি ২৭% হতে পারে। সাথে অবশ্য প্রসেসিং ফি তো থাকছেনা এবার।

১৩. রিওয়ার্ড পয়েন্ট- প্রতি ৫০ টাকা খরচ করার বদলে আপনার কার্ডে আপনার জন্য কিছু রিওয়ার্ড পয়েন্ট জড় হতে থাকবে। এগুলো ভবিষ্যতে আপনি ক্যাশ করতে পারবেন। একসময় এটা আপনার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা মনে হতে পারে।

১৪. ডলার এন্ডরস্মেন্ট- বিদেশে যাওয়ার সময় আপনি চাইলে আপনার ক্রেডিট কার্ডের লিমিটের মধ্যে ডলার এন্ডোরস করে নিয়ে যেতে পারেন এবং দেশের বাইরে যেকোন জায়গায় মানে দোকানে ব্যবহার করতে পারবেন। সম্ভবত ৩% ফরেন এক্সচেঞ্জ ফি দিতে হতে পারে।

১৫. নির্দিষ্ট স্থানে বিশেষ সুবিধা- বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন আউটলেটে আপনার জন্য কিছু ছাড় (১০%-১৫%) এর ব্যবস্থা করে দিতে পারে। সাধারনত ভিসা বা এমেক্স এই সুবিধাগুলো বেশি দেয়।  আবার এয়ারপোর্টে আপনি চাইলেই তাদের স্পেশাল লাউঞ্জে বসে আপনার বিমানের জন্য অপেক্ষা করতে পারেন- সাথে খাওয়া দাওয়া ফ্রি থাকছেই।

১৬. অনলাইনে কেনাকাটা- আপনি চাইলে আপনার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন, এজন্য অতিরিক্ত চার্জ নেয়া হবেনা। এখন ডেবিট কার্ডেই এই সুবিধা পাওয়া যায়-তবে সেটা শুধু দেশি সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন। বিদেশি সাইটে ব্যবহার করতে চাইলে ডুয়েল কারেন্সির ক্রেডিট কার্ড মাস্ট।

১৭. বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল পরিশোধের সুবিধা- আপনার পোস্ট পেইড মোবাইল বিল থেকে শুরুউ করে বিদ্যুত-পানি-গ্যাস-ইন্টারনেট-টেলিফোন ইত্যাদি ইউটিলিটি বিল যথা সময়ে আপনার হয়ে ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট করে দিবে। আপনি শুধু বিলিং ডেটের ১৫/২০ দিনের মাঝে একবার ব্যাংকে গিয়ে বা বুথে গিয়ে জমা দিয়ে আসতে পারেন।

আর হ্যা, আপনি যদি আপনার ক্রেডিট কার্ডের বিল দিতে গড়িমসি করেন তাহলে ব্যাংক আপনাকে ফোন দিয়ে অতিস্ট করে তুলবে এমনকি আপনার বাসায় উকিল নোটিস পাঠিয়ে দিতে পারে। আর ডিফল্ডার হলে বাংলাদেশ ব্যাংকে আপনার এগেইন্সটে রিপোর্ট চলে যাবে-ভবিষ্যতে আপনার ব্যংক লোন পেতে অসুবিধা হতে পারে এমন কি আপনি লোন নাও পেতে পারেন।

বাংলাদেশের সব শিডিউল্ড ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা মানতে বাধ্য। ক্রেডিট কার্ড বিষয়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা জানার জন্য এই লিংকে ঘুরে আসুন। এর বাইরে কোন ব্যাংক আপনাকে ধরলে আপনি ওই ব্যাংকের বিরুদ্ধে অব্জেকশন জানাতে পারবেন। এবং এতে কাজ হয়। নিয়ম আমাদের দেশের আছে, আমরা জানিনা তাই এর সুবিধা নিতে পারিনা।

উপরের সব পয়েন্টগুলো পড়ে আপনি অলরেডি ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা অসুবিধাগুলো জেনে গেছেন। এই মুহূর্তে আর তেমন কিছু মনে পড়ছেনা। পরবর্তীতে কিছু মনে পড়লে এডিট করে দেব। কোন পয়েন্ট মিস করে থাকলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন। আর এত কিছু জানার পর কেও ক্রেডিট কার্ড নিতে চাইলে তাকে ঠেকায় এই সাধ্য কার আছে। তবে যদি ন্যেই ফেলেন ওই ব্যাংকের সব নিয়ম কানুন জেনে নিন-এতে আপনার ব্যবহার করতে সুবিধা হবে।

ক্রেডিট কার্ডের অসুবিধা
একজন ধরাশায়ি পাব্লিক

আমার ব্লগ ভাল লাগলে অবশ্যই ফেসবুকে শেয়ার করবেন, হয়ত কারও উপকারে লাগতে পারে। চাইলে আমাদের ফেসবুক পেইজে একটা লাইক দিয়ে আসতে পারেন, এতে আপনি আমাদের ভবিষ্যত ব্লগগুলো আপনার ফেসবুক হোমপেজে পাবেন।

ধন্যবাদ।

আমার এই ব্লগ ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই আরেকটা ব্লগ পড়বেন।

Previous articleব্লগ লিখে আয় করুন- শুধু মাত্র আমাদের রেডিটুরিডিং ব্লগে।
Next articleগুগল আপনার সম্পর্কে কি কি জানে? কিভাবে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ন্ত্রন করবেন?
যে ব্যর্থ সে অজুহাত দেখায়, যে সফল সে গল্প শোনায়। আমি অজুহাত নয় গল্প শোনাতে ভালবাসি। আসুন কিছু গল্প শুনি, নিজের গল্প অন্যকে শুনাই।