অবরুদ্ধতার দিনগুলোতে বিরক্তি কাটানোর অন্যতম উপায় সিনেমা দেখা। আর সিনেমার কথা বলবেন আর সাউথ কোরিয়ার কধা উঠবে না? উঁহু মশাই কখনোই না। আর রোমান্টিক মুভির কথা উঠলে তো কথাই নেই, এক বাক্যে সবাই বলবে কোরিয়ান রোমান্টিক মুভি দেখুন। কোরিয়ার প্রথম মুভি থিয়েটার Dongdaemun Motion Picture Studio প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯০৩ সালে। তারপর ১৯০৭ সালে সিওলে The Dansung-sa Theater থিয়েটার প্রতিষ্ঠা হয়। আর এই থিয়েটার দিয়েই যাত্রা সাউথ কোরিয়ান মুভি ইন্ডাস্ট্রির। শুরুরদিককার সময়ে নিজস্ব প্রোডাকশন না থাকায় বাইরের দেশের মুভিগুলো দেখানো হতো এই থিয়েটারগুলোতে। Dansung-sa’ থিয়েটারের মালিক Pak Sung-pil -এর প্রচেষ্টা ও উদ্যমে যাত্রা শুরু হয় কোরিয়ার নিজস্ব প্রোডাকশনের। তার অর্থায়নে কোরিয়ায় প্রথম সিনেমা , Loyal Revenge (Korean: 의리적 구투; Uirijeok Gutu) এবং প্রথম কোরিয়ান ডকুমেন্টারি ফিল্ম Scenes of Kyongsong City বানানো হয় এবং ১৯১৯ সালের ২৭ অক্টোবর থিয়েটারে দেখানো হয়।
তারপর নির্বাক, সাদাকালো, সবাক, রঙিন সিনেমার যুগ পেরিয়ে কোরিয়ান মুভি ইন্ডাস্ট্রি আজ সারাবিশ্বে ব্যাপক সুনাম কামাই করেছে। আর তাই আজ সাউথ কোরিয়ার নাম শোনামাত্রই প্রতিটা সিনেমাপাগল ব্যক্তির মাথায় আসবে কিছু রোমান্টিক ড্রামা। তবে কোরিয়ানরা কেবল রোমান্টিক ড্রামাতেই সীমাবদ্ধ নয়। তাদের আছে বিশাল পরিমাণ মুভির কালেশনও। রোম-কম জনারার মুভিতে কোরিয়ানদের সাথে পাল্লা দিতে পারার মতো মুভি খুব বেশি নেই। আবেগ নিচড়ে কিভাবে রুপালী পর্দায় তার প্রতিফলণ দেখাতে হয় তা কোরিয়ানদের থেকে ভালো খুব কেউ জানে না ।
হ্যালো বন্ধুরা , আমি তিয়াশ হাজির হয়েছি আজ আপনাদের জন্য নিয়ে আমার পছন্দের সেরা ৫ টি কোরিয়ান রোমান্টিক মুভি, যা অবরুদ্ধতার বোরিং দিনগুলোতে এনে দিবে রোমান্টিকতার এক মৃদু হাওয়া। কিছু মুভি আপনাকে হাসাতে হাসতে গড়াগড়ি দিতে বাধ্য করবে, কিছু আপনার মনে সঞ্চার করবে করুণরস, কিন্তু সব মিলিয়ে এক ভালোবাসা ও প্রেমের বিচিত্র উপাখ্যান সিনেমাগুলো। তো আর দেরি কেন শুরু করা যাক!
আর হ্যা, এই ফাকে বলে রাখি, নিষিদ্ধ বই নিয়ে আমার লেখা দুটি পর্ব পড়ে দেখতে অবশ্যই ভুলবেন না।
নিষিদ্ধ বইঃ যেগুলো না পড়লেই নয় (পর্ব-০১)
নিষিদ্ধ বইঃ যেগুলো না পড়লেই নয় (পর্ব-০২)
তবে প্রথম কথা, কোথায় দেখবো? আমি তো কোরিয়ান ভাষা জানি না আমি কিভাবে দেখবো? জবাব খুব সহজ। kissasian সাইটে পেয়ে যাবেন সবগুলো মুভি ইমবেডেড ইংলিশ সাবটাইটেল সহ। আর ভাষার ব্যাপারে? আমাদের প্রিয় অস্কার জয়ী (parasite মুভির জন্য) ডিরেক্টর Bong Joon Ho র মতো করে তবে বলতেই হচ্ছে, ‘Once you overcome the one-inch tall barrier of subtitles, you will be introduced to so many more amazing films’ অর্থাৎ, “সাবটাইলের ১ ইঞ্চি সরু দেয়ালটা অতিক্রম করে দেখুন কত দুর্দান্ত সিনেমা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে!”
★ Always, Korean title: 오직 그대만 (Ohjik geudaeman), Released: 2011, Director: Song Il-gon, Starring: So Ji-sub, Han Hyo-joo
১৯৩১ সালের চার্লি চ্যাপলিনের নির্বাক সিনেমা “City Lights” থেকে অনুপ্রাণিত এই মুভিটি। Always মুভিতে বক্সিং থেকে অবসর নেয়া Cheol-min (played by So Ji-sub) এবং দৃষ্টি প্রতিবন্ধী Ha Jung-hwa র (played by Han Hyo-joo) ভালোবাসার গল্প দেখানো হয়েছে। বক্সিং থেকে অবসর নিয়ে Chul Min পার্কিং লটের পরিচারক হিসেবে নতুন চাকরি শুরু করে। এক রাতে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী তরুণী Jung Hwa, তার টুলবক্সে টিভি দেখতে আসে। Hwa-র সদাহাস্য আচরণের প্রভাব পড়ে Min এর মাঝেও। গোমড়া মুখো ছেলেটা মৃদু হাসল কি? দুজন ভিন্ন প্রান্তেরানুষের জীবনে কিভাবে প্রেম এসে ধরা দিল আর তার কতটুই বা স্থায়ী হবে? প্রশ্ন তো অনেক, জবাব পেতে আপনার জীবনের এক ঘণ্টা ৪৬ মিনিট দিতে হবে Always মুভিকে। বুঝলেন, যখন কোনো মুভি দেখতে গিয়ে এক্টরদের অস্তিত্ব আপনার কাছে বিলীন হয়ে যায়, বরং তারা মুভির চরিত্রেই আপনার কাছে আরো জ্যান্তব মনে হয়, তখন কাস্টিং, অভিনয় ও ডিরেক্টটরের কারসাজিতে প্রশ্ন তোলার কোনো অবকাশ থাকে না। রাফ টাফ কুল বয় থেকে একজন কেয়ারিং চার্মিং প্রেমিক হিসেবে চরিত্রের রুপান্তরটায় পরিপূর্ণতা দিয়েছে So Ji-sub. Han hyu joo র প্রতিটা স্ক্রিনটাইমই আপনার মুখে এক চিলতে হাসি এনে দিবে তার নিশ্চয়তা আমি দিচ্ছি। হালকথা Always মুভিটা আপনাকে একই সাথে হাসাবে, কাঁদাবে আবার মনে ভরে দিবে এক সীমাহীন ভালো লাগা। এই আবেগ শব্দে বোঝানো যায় না, এই আবেগ নিছকই ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য। সাউথ কোরিয়ান রোমান্টিক মুভি র্যাংকিং করতে গেলে এই মুভিটির কথাই প্রথম মনে আসে। অতএব ঝটপট মুভি দেখতে বসে বসে পড়ুন!
★ My Sassy Girl, Korean title: 엽기적인 그녀 (Yeopgijeogin Geunyeo), Released: 2001, Director : Kwak Jae Yong, Starring: Jun Ji-hyun, Cha Tae-hyun
এই শতকের গোড়ার দিককার সময়ে My Sassy Girl পুরো এশিয়ায় মাতম ফেলে দেয়৷ ২০০১ সালের এই মুভিটি কোরিয়ান হায়েস্ট গ্রোসিং মুভিগুলোর মাঝে অন্যতম। সাউথ কোরিয়ান রোমান্টিক মুভি এর সাফল্য ও জনপ্রিয়তাকে প্রায়শই Titanic মুভির সাথে তুলনা করা হয়৷ গল্পটা Gyun Woo নামের এক কলেজ ছাত্রের, যার জীবন আট দশটা কলেজ ছাত্রের মতোই মেয়েদের পিছে ঘুরে, বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেরে কেটে যাচ্ছিল তার সাথে দেখা হবার আগে পর্যন্ত। সাবওয়েতে চড়ার সময় এক অচেতন মাতাল মেয়ের সাথে সামনা হয় তার। মেয়েটা প্রায় অচেতন এবং বৃদ্ধ একজনের শরীরে বমি করার পর Gyun Woo র ওপর এলিয়ে পড়ে। সহযাত্রীরা সবাই ধরে নেয় মেয়েটা তার গার্লফ্রেন্ড। আর পরিস্থিতি চলতে থাকে তার প্রতিকূলে৷ এই সম্পর্কের শেষটা কোথায় জানতে কেবল আপনাকে দিতে হবে আপনার ২ ঘণ্টা সময়। ডিরেক্টর kwak Jae-young রোমান্টিক কমেডি ঘরানার মুভির অন্যতম সেরা কারিগর। তার দৃষ্টিভঙ্গি, ক্যামেরা ওয়ার্ক প্রতিটি মুভিতেই জাদু সঞ্চার করে। তারওপর Jun Ji-hyun, Cha Tae-hyun এর দুর্দান্ত অভিনয় আপনাকে শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত আটকে রাখবে। আর ভালো লাগা, মন খারাপ, মৃদু হাসি আর একরাশ ভালোবাসা ও মুগ্ধতার এক মিশেল অনুভূতি নিয়ে শেষ করবেন মুভিটা। একটু ব্যতিক্রমী রোমান্টিক কমেডি মুভি দেখতে পছন্দ করলে অবশ্যই লিস্টে রাখতে পারেন “My Sassy Girl” মুভিটি।
★ A Moment To Remember, Korean title: 내 머리 속의 지우개(Nae Meorisogui Jiugae), Released: 2004, Director: John H. Lee, Starring: Jung Woo-sung, Son Ye-jin
কিছু কিছু মুভি কখনোই পুরানো হয় না। ঠিক তেমনি একটা মুভি “A Moment to Remember”। ২০০৪ সালে মুক্তি পাওয়া এই মেলোড্রামা মুভিটা আপনার জীবনের সেরা মুভি হিসেবেও প্রতীয়মান হতে পারে। গল্পটা ২৭ বছর বয়সী ফ্যাশন ডিজাইনার Soo Jin এর। ভুল করে কোক কিনে সে কাউন্টারে ফেলে যায়। মনে পড়ায় সে ছুট লাগায় দোকানে, আর সেখানে আকস্মিকভাবে দেখা হয় Chul Soo এর সাথে। পেশায় কারপেন্টার হলেও তার ইচ্ছে আর্কিটেক্ট হবার। বাবার কনস্ট্রকাশন সাইট ঘুরে দেখার সময় Soo Jin এর সাথে আবারো দেখা হয় Chul Soo র এবং কোনোভাবে প্রেমে পড়ে যায় । তারপর ধীর লয়ে এগুতে থাকে সম্পর্ক আর তা গড়ায় বিয়ে পর্যন্ত। কিন্তু সবকিছুরই একটা শেষ থাকে, কোনো না কোনো পর্যায়ে গিয়ে তার আছড়ে পড়া অনিবার্য। আর ঠিক তেমনই কিছু হয় তাদের জীবনে। অসহয়ত্ব নাকি ভালোবাসা? কার পাল্লা হবে ভারী। জবাব খুব সহজ। শুধু খোঁজে নিতে আড়াই ঘণ্টার এই মুভিতে৷ প্রথমত কাস্টিং ডিপার্টমেন্টের জন্য বড়সড় একটা সাধুবাদ। মুভিতে নন লিনিয়ার ওয়েতে গল্পটা দেখানো হয়েছে, যা মুভিটাকে আরো ইন্টারেস্টিং বানায় । ছোট্ট একটা ওয়ার্নিং। মুভিটা দেখে প্রায় সবাই প্রচুর কান্নাকাটি করেছে৷ তাই টিস্যু বক্স ছাড়া মোটেও এই মুভি দেখতে যাবেন না।
★A Warewolf Boy, Korean title: 늑대소년 (Neukdae Sonyeon), Released: 2012, Director: Jo Sung-hee , Starring: Song Joong-ki, Park Bo-young
আকস্মিক এক ফোনকলের দরুণ বৃদ্ধা মহিলাটি এক পুরোনো বাড়িতে যায়, যেখানে তিনি বড় হয়েছিলেন। এবং তিনি এক অদ্ভুত ছেলের স্মৃতিচারণ করেন। যার সাথে তার দেখা ৬০ বছর আগে। এই বৃদ্ধার নাম Suni তিনি তার কিশোরী বেলার স্মৃতিচারণ করেন। তার পুরো পরিবার অর্থসংকটের জন্য গ্রামে চলে আসে। সেখানে তারা এক ছেলেকে লুকিয়ে থাকতে দেখে এবং দয়াররবশবর্তী হয়ে তাকে থাকতে দেয় নিজেদেে সাথে।
তার জঙ্গলি আচরণে বিরক্ত হয়ে suni তাকে মানুষের মতো আচরণ করতে শিক্ষা দিতে থাকে। তাকে সভ্য মানুষের আচরণ, কিভাবে জামাকাপড় পড়তে হয়, মানুষের ভাষা ও পড়তে শেখায় যেন সে স্বাভাবিক আর দশটা মানুষের মতোই বাঁচতে পারে। ধীরে ধীরে ছেলেটা মনে Suni র জন্য ভালোবাসা বাড়তে থাকে। কিন্তু একদিন আকস্মিকভাবে তার পরিচয় গ্রামবাসীদের কাছে প্রকাশ হয়ে পড়ে এবং সবাই ভীত হয়ে যায়। অগত্যা কোনো উপায় না দেখে suni তাকে ছেড়ে চলে যায়। যাবার আগে তাকে প্রতিজ্ঞা করে সে ফিরে আসবে! কিন্তু সময় ও পরিস্থিতি কি তা হতে দেয়? জবাবটা নাহয় মুভিতেই খুঁজুন!
প্রথমত গল্পটা একদমই ভিন্নস্বাদের। ওয়ারওলফ মিথের সাথে রোমান্টিকতার মিশেলে দুর্দান্ত একটা আবহ তৈরি হয়েছে মুভিটা ঘিরে । সেখানে ভালোবাসা ও প্রভুত্ব দুইটি স্বত্ত্বাই প্রকট। কার জয় কার পরাজয় হয় তা ঠিক করতে করতে কখন যে নিজের অজান্তে মুভিটাকে ভালোবেসে ফেলবেন নিজেও বুঝতে পারবেন না। মুভিটার অন্যতম উপভোগ্য দিক মুভিটার সিনেমাটোগ্রাফি এবং ক্যামেরা ওয়ার্ক। দুইয়ের মিশেলে এক নতুন উপলব্ধি পাবেন মুভিটায়। Park Bo young মেয়েটা অভিনয়ে বারংবার মুগ্ধ করে আমায়। কিন্তু তার সেরা অভিনয় ছিল এই মুভিটায়। তার চরিত্রের এত এত আবহ মুগ্ধতার জালে আটকে রাখে একদম শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত। ভালো লাগা মন্দ লাগার একটা মিশেলে পরিসমাপ্তি মুভিটার। আচ্ছা সব সম্পর্কেরই কি পরিসমাপ্তি হয় নাকি কিছু সম্পর্ক থেকে যায় উপলব্ধি জুড়েই?
★ The beauty inside, Korean title: 뷰티 인사이드 (Byuti Insaideu) Released: 2015, Director: Baek Jong Yeol, Starring: Han Hyo-joo, Park Shin-hye, Go Ah-sung
আচ্ছা কেমন হয় যদি আপনি প্রতিবার নতুন কোনো চেহারা নিয়ে ঘুম থেকে ওঠেন? এ এক অদ্ভুত গল্প! গল্পটা Woo Jin নামের একজন ফার্নিচার ডিজাইনারের। দুর্ভাগ্যক্রমে সে প্রতিবার ঘুম থেকে জাগার পর তার পুরো আইডেনটিটি পরিবর্তন হয়ে যায়। বৃদ্ধ লোক, ছোট বাচ্চা, বয়স্কা মহিলা, বিদেশি কেউ প্রতিবার নতুন নতুন চেহারা এবং কখনো কোনো চেহারা দ্বিতীয়বার পুনরাবৃত্তি হয় না। এবং সেও তার এই ব্যতিক্রমী জীবন মানিয়ে নিয়েছে। তার এই অবস্থা নিয়ে কেবল তার মা এবং তার বেস্ট ফ্রেন্য Sang Baek জানে। এভাবেই চলতে থাকে, কিন্তু একদিন তার সামনে এসে পড়ে Soo নামের এক তরুণী, এবং ঠিক প্রথম দেখায় মশাই পুরো কুপোকাত! একদম বোল্ড আউট। যেহেতু প্রতিদিন তার চেহারা বদলে যায় তাই প্রতিদিন সে ভিন্ন ভিন্ন কাস্টমার হিসেবে soo এর সাথে দেখা করতে থাকে। এবং একদিন জগতের সব সাহস এক করে বলেই ফেলে তার মনের কথাটি।
তার জীবনের এই পরিপূর্ণ দিনটাকে দীর্ঘায়িত করার জন্য সে ঠিক করে সে ঘুমোবে না। কিন্তু ঘুম ছাড়া একজন কতদিন থাকতে পারে! কি হবে যদি সে ঘুমিয়ে যায় আর কি হবে যদি Soo তার ক্রমাগত চেহারা বদলের এই ব্যাপারটা জানতে পারে? সে কি Woo Jin এর ভেতরকার সৌন্দর্যকে মুল্য দিবে? প্রশ্ন এতগুলি জবাব কেবল অপেক্ষা করছে দুই ঘন্টার এই মুভিতে।
প্রথমত মুভির গল্প একদমই ইউনিক। পাশাপাশি সাসপেন্সও পাবেন ভরপুর। কি হবে, কেন হবে, কখন হবে এই চিন্তাগুলো করতে বাধ্য হবেন প্রতিটা দর্শক। প্রায়শই আমরা মানুষের বাইরের চেহারা দেখে মানুষকে বিচার করি এবং ভেতরকার৷ সৌন্দর্যকে মুল্যায়ন করি না। এই মুভি সেই অর্থোডক্স চিন্তাধারার মুলে আঘাত করতে সক্ষম। রোমান্স ও মুল্যবোধের এক উপর্যুক্ত মিশেল মুভি The Beauty Inside . আপনার জীবনে রোমান্টিকতার সঙ্গা বদলে দিতে পারে মুভিটা। তবে আর দেরি কেন, ঝটপট দেখে ফেলুন দুর্দান্ত এই মুভিটি।
তো এই ছিল আজকের আয়োজনে। এতদুর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। ব্লগ বিষয়ক যেকোনো মতামত, ভালো লাগা মন্দ লাগা, অভিযোগ অনুযোগ সব কমেন্টে জানাতে পারেন। দেখা হবে জলদিই নতুন কোনো টপিক নিয়ে৷ ততদিন ভালো থাকুন।
হরর থাকলে suggest করিস,,