ভাই, আপনি যদি আমার এই লেখাটি পড়তে এসে থাকেন তাহলে আমি ধরে নিচ্ছি আপনি গুগলে সার্চ করেছেন ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় নিয়ে এবং গুগল আপনাকে আমার এই পেইজটিকে সাজেস্ট করেছে এবং আপনি আমার এই পেইজে চলে এসেছেন ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় নিয়ে জানতে।
প্রথমেই আমি বলে রাখি, আমিও আপনাদের মতই ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় নিয়ে সার্চ করেছি, অনেক, অনেক অনেক পেইজে ঘুরেছি, পড়েছি অনেকের লেখা। সেই অভিজ্ঞতা থেকে মানে আমি খুঁজে খুঁজে যা যা পেয়েছি তার সব কিছু একসাথে করে এখানে একত্রিত করে আপনাদের কাছে শেয়ার করাই আমার আজকের লেখার আসল উদ্দেশ্য।
আশা করি, এই লেখাটি আপনাদের সময় বাঁচাবে এবং আপনাদের জীবনে কাজেও লাগবে। তাহলে আসুন দেরি না করে শুরু করা যাক ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় নিয়ে আমার আজকের ব্লগ।
কেন খুঁজেছি ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায়
প্রথমেই আমি আমার নিজস্ব কারণ ব্যাখ্যা করে নেই। আমি কেন ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় খুঁজেছি। গুগলে সার্চ দিয়েছি। আসলে আমরা সবাই আয়ের একটি বিকল্প মাধ্যম খুঁজি। চাই চাকরির পাশাপাশি একটা সামান্য ইনকামের একটা ব্যবস্থা করতে। সেখান থেকেই আমার ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় নিয়ে খোঁজার শুরু।
সবাই যে একারনেই খুঁজছেন, তা তো নয়। কেও কেও আছেন যারা কিনা ছাত্র, আবার অনেকেই আছেন যারা ছাত্র জীবন শেষে বেকার। যারা ছাত্র তারা ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় খুঁজেছেন পড়াশোনার পাশাপাশি একটা ইনকামের ব্যবস্থা করার জান্য যাতে বাবার উপর থেকে চাপ কমে যায়, আবার যারা বেকার তারা হতাশাগ্রস্থ হয়ে পরছেন, চাইছেন এই লাইনে যদি ক্যারিয়ার গড়া যায় তো খারাপ কি।
আসলেই তাই, আমরা যে যার জায়গা থেকেই ইনকাম করতে চাই। সবাই চাই আরও স্বচ্ছল হতে। আমাদের দেশটাই গরীব দেশ, স্বচ্ছলতা আমরা চাইতেই পারি- একটু ভাল থাকার জন্য।
আদৌ কি ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় আছে?
আমার মনে প্রথম যে প্রশ্নটি এসেছে তা হল আদৌ কি ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় আছে? এর উত্তর তো আসলে সবার জানাই আছে, তাইনা? ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় আছে এবং তা অবশ্যই সম্ভব। আসল প্রশ্ন হওয়া উচিত কিভাবে সেটা সম্ভব?
প্রথম প্রশ্নে ফিরে আসি। আদৌ কি ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় আছে? এর উত্তর আসলে হবে কি ইন্টারনেট থেকে আয় করা সম্ভব এবং উপায়গুলো নিয়ে আলোচনা করা? আমি ইন্টারনেট ঘেটে যা দেখলাম তাতে ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায়গুলোকে মোট পাঁচ ভাগে ভাগ করে ফেলেছি। পাঁচটি উপায় হলঃ
- ফ্রিল্যান্সিং
- ব্লগিং
- ইউটিউবিং
- এফিলিয়েশন
- ফরেক্স ট্রেডিং
এবারে আসুন এই পাঁচটি বিষয় নিয়ে একটু বিস্তারিত আলাপ করা যাক।
ফ্রিল্যান্সিং
প্রথমেই আসুন ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আলোচনা করা যাক। তো, ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং বলতে আসলে কি বুঝায়? ফ্রিল্যান্সিং বলতে মূলত এমন একটি পেশাকে যেখানে একজন ফ্রিল্যান্সার বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করার পর কাজ দাতার কাছ থেকে পেমেন্ট নিয়ে থাকে। কাজদাতা প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছ থেকে কাজ নিতে হলে তার সাথে কাজের মূল্য নিয়ে নেগোছিয়েসন বা বিডিং হতে পারে। ইন্টারনেট ঘাটলে অনেক মার্কেটপ্লেসের খোঁজ আপনি পাবেন যেখানে বিভিন্ন কাজ পাওয়া যায় কাজদাতা প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি তার কাজ করার জন্য লোক খুঁজে থাকেন। ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় গুলোর মধ্যে এটি সবচেয়ে জনপ্রিয়।
কাজ দাতা কেন মার্কেটপ্লেসে লোক খুঁজেন
ধরেন একটি কোম্পানি আছে যারা গ্যাসের চুলা তৈরি করে, তো তাদের সেই চুলা বাজারজাত করার জন্য প্যাকেট তৈরি করতে হবে। কিন্তু তা করার জন্য কোন গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কোম্পানিতে নাই। আর বছরে শুধু একবার দুইবার ডিজাইন করার জন্য তিনি পারমানেন্ট একজন ডিজাইনার তার কোম্পানিতে নিয়োগ দিতে চান না। কারন প্যাকেট ডিজাইনের কাজ তার সারা বছর করতে হয়না, তাই পারমানেন্ট একজন ডিজাইনার কোম্পানিতে রাখলে তার কোম্পানির ওভারহেড অনেক বেড়ে যায়। এজন্যই তিনি তার প্যাকেট ডিজাইনের কাজটি আউট সোরসিং করতে আগ্রহী হন।
আর কোম্পানিটি যদি ইউরোপ বা আমেরিকার হয় তাহলে ওখানকার কোন কম্পানিকে দিয়ে কাজটি করাতে বেশ ভাল অংকের টাকা খরচ করতে হয়। এক্ষেত্রে মার্কেটপ্লেসে যেহেতু সারা বিশ্বের অনেক গ্রাফিক্স ডিজাইনার থাকে, অনেকেই কম টাকায় কাজটি করতে উৎসাহিত হয়। কাজদাতা কম টাকায় তার কাজটি করে নিতে পারেন।
এটা শুধু মাত্র একটি উদাহরণ। এরকমভাবে অনেক ধরনের কাজই মার্কেট প্লেসে করানো হয়ে থাকে। ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় যারা খুঁজে থাকেন তাদের একটি বড় অংশ ফ্রিল্যান্সিং করে থাকেন।
মার্কেটপ্লেসে কি কি কাজ থাকে
মার্কেট প্লেসে কি কি কাজ থাকে তার লিস্ট আসলে করা সম্ভব নয়। সাধারণ ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে জটিল প্রোগামিং সহ বড় বড় বিল্ডিং এর ডিজাইন এমন কি ওয়েবসাইট তৈরি করা সব কাজই এখানে থাকে। আপনি আপনার যোগ্যতা অনুযায়ি কাজ এখানে খুঁজে নিতে পারবেন। তারপরেও আপনাদের সুবিধার জন্য কিছু কাজের নাম এখানে দিয়ে দিচ্ছি।
ট্রান্সলেশন | সার্ভে |
ডাটা এন্ট্রি | প্রোগ্রামিং |
ওয়েবসাইট ডিজাইন | এপ্স তৈরি |
এসইও | আর্টিকেল রাইটিং |
গ্রাফিক্স ডিজাইন | ভিডিও এডিটিং |
টাইপিং | ডিজিটাল মার্কেটিং |
উপরে উল্লেখ করা হয়নি এমন আরও অনেক কাজ রয়েছে যা আপনি করতে পারেন বিভিন্ন মারকেটপ্লেসে। বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি মার্কেট প্লেস হল ফাইভার। এখানে আপনি উৎসাহী হলে প্রোফাইল তৈরি করে রাখতে পারেন। তবে শুধু প্রোফাইল তৈরি করে রাখলেই হয়ে যাবে ব্যাপারটি এমন নয়।
আপনাকে ফাইভারে লগইন করে থাকতে হবে, কখন কোন কাজদাতা আপনাকে নক করে, সাথে সাথে রিপ্লাই না করলে হয়ত সে অন্য কারও সাথে যোগাযোগ করে ফেলতে পারে। এতে আপনি কাজটি হারাবেন।
মার্কেটপ্লেসে কাজ করলে আপনি নিজেই নিজের বস, আপনাকে কোন অফিস করতে হবেনা, আপনার কাজ আপনি নিজেই বের করে আনবেন, আপনি একজন স্বাধীন ব্যবসায়ি।
ব্লগিং
ব্লগিং ব্যাপারটি ফ্রিল্যান্সিং এর চেয়ে একটু আলাদা। তবে আসলে কাজ একই রকম। এক্ষেত্রে আপনাকে শুধুমাত্র একটি বিষয়ে পারদর্শী হলে হবেনা। আপনাকে একটু মাল্টি স্কিল্ড হতে হবে। কিছু কাজ হয়ত আপনি ফ্রিল্যান্সার দিয়ে আউটসোর্স করতে পারবেন। কিন্তু বেশির ভাগ কাজে আপনার জ্ঞান থাকতে হবে। ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় গুলোর মধ্যে এটি আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
যারা ব্লগিং করে তারা আসলে ওয়েবসাইট তৈরি করেন এবং ঐ ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের ব্যবস্থা করে থাকেন। আপনারা যারা নতুন তারা হয়ত ভাবতে পারেন একটি ওয়েবসাইট থেকে আবার কিভাবে ইনকাম করা যায়? আমি বুঝিয়ে দিচ্ছি।
- ব্লগ থেকে আয় কতটুকু কঠিন এবং আয়ের রাস্তাসমূহ পর্ব ০২ (গুগল এ্যাডসেন্স)
- বাংলা ব্লগিং সাইট – বাংলা ব্লগিং সাইটের সেরা ২০
একটি ওয়েবসাইট থেকে বেশ কয়েকভাবে ইনকাম করা যায়। একে একে বলছি, শুনুন।
গুগল এডসেন্স
আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে কিংবা একটি ব্লগ সাইট থাকে তাহলে আপনি গুগল এডসেন্সে এপ্লাই করতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইটের সব কিছু বিচার বিবেচনা করে গুগল আপনার ওয়েবসাইটকে এডসেন্সের জন্য এপ্রুভ করবে। এরপর আপনার ওয়েবসাইটে গুগল তার বিজ্ঞাপন দিবে। এই বিজ্ঞাপন থেকে গুগল যা ইনকাম করবে তার ৬৮% রেভিনিউ আপনার সাথে শেয়ার করবে।
একেক দেশের জন্য বিজ্ঞাপনের রেট ভিন্ন হওয়ার কারনে একেক দেশের এড থেকে আপনার আয় বিভিন্ন হতে পারে। ভাবতে পারেন, আপনার ওয়েবসাইট দেখতে আসবে কারা? গুগলই আপনার সাইটে ভিজিটর নিয়ে আসবে, সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে। আপনাকে শুধু মানসম্পন্ন কনটেন্ট লিখতে হবে। ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় গুলোর মধ্যে এটিও একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
আমি কিভাবে গুগল এ্যাডসেন্স থেকে টাকা আয় করছি
ইউটিউবিং
ইউটিউবিং ব্যাপারটিও আজকাল খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনাকে যা করতে হবে তা হল প্রথমে ইউটিউবে একটি চ্যানেল খুলে নিতে হবে। এটা ফ্রি, কোন টাকা লাগেনা। এরপর ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড দিতে হবে।
যখনই কেও আপনার ভিডিও দেখবে, সাথে ইউটিউব বিজ্ঞাপন প্রচার করবে। এই বিজ্ঞাপন থেকে ইউটিউব যে রেভিনিউ পাবে তা আপনার সাথে শেয়ার করবে। ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে আয় করবেন কিভাবে তার বিস্তারিত নিচের লিংক থেকে জেনে নিতে পারেন।
- ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায়
- ইউটিউব ভিডিও বানাতে কি কি লাগে জেনে নিন
- ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার কোনটি ব্যবহার করবেন?
তবে এজন্য আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ওয়াচ আওয়ার ফিলাপ করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন পাবেন। ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় যারা খুঁজে থাকেন তারা এই সুযোগ লুফে নিয়েছেন।
এফিলিয়েশন
এটার সাথেও ব্লগিং জড়িত। আপনার ব্লগ সাইটে আপনি কনটেন্ট লিখবেন, বিভিন্ন প্রোডাক্টের রিভিউ লিখবেন সাথে থাকবে আমাজন কিংবা আলিবাবা সাইটের বিভিন্ন সাইটের প্রোডাক্টের এফিলিয়েশন লিংক। ঐ লিংকে ক্লিক করে যদি কেও আমাজন কিংবা আলিবাবার কোন প্রোডাক্ট কেনে তাহলে আপনার একাউন্টে অটোমেটিক ঐ প্রোডাক্ট বিক্রির কমিশন জমা হয়ে যাবে।
এফিলিয়েশন আজকাল খুবই জনপ্রিয় কারণ প্রতিমাসে এফিলিয়েটরেরা হাজার হাজার ডলার কমিশন ইনকাম করছে। সহজ ভাষার এফিলিয়েশন জিনিষটা আপনি ধরতে পেরেছেন বলে হচ্ছে। ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় খুজতে থাকলে এফিলিয়েশন হতে পারে আপনার হাতিয়ার।
ফরেক্স ট্রেডিং
ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় গুলোর মধ্যে এইটি একটু ব্যতিক্রমধর্মী। এর আগে যেসব নিয়ে আলোচনা অরেছি তার থেকে আলাদা। এটা আসলে ফরেন কারেন্সি অনলাইনে কেনাবেচা করার একটি উপায়।
এর মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারের সাথে যুক্ত হয়ে আন্তর্জাতিক মূল্যে বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করতে পারবেন। তবে এই কেনাবেচা অনেক রিস্কি একটি ট্রেডিং। কারণ মার্কেট অনেক বেশি ভোলাটাইল। প্রচুর লাভ করার যেমন সম্ভাবনা থাআকে ঠিক তেমনি প্রচুর লস করারও সম্ভাবনা থাকে।
ফরেক্স ট্রেডিং করতে চাইলে এখানে একাউন্ট করে শুরু করে দিতে পারেন।
ফরেক্স নিয়ে জানতে আমার কিছু ব্লগ পড়ে দেখতে পারেনঃ
- ফরেক্স ট্রেডিং শিখুন আর ঘরে বসে আয় করুন অনলাইনে পর্ব -০১
- ফরেক্স ট্রেড শিখুন আর ঘরে বসে আয় করুন অনলাইনে পর্ব -০২
- একটা ভাল ফরেক্স ব্রোকার এর কি কি গুন থাকে?
- ফরেক্স ট্রেডিং এ সফলতার উপায়
- কিভাবে ফরেক্স ট্রেড করব – 100% Guaranteed wining strategy! POWERED BY XM
- ফরেক্স ট্রেডিং কিভাবে করে
- ফরেক্স ট্রেডিং কি বাংলাদেশে বৈধ
- ফরেক্স ট্রেডিং থেকে আয় করা কি আদৌ সম্ভব?
- মোবাইলে ফরেক্স ট্রেডিং করুন এবং আয় করুন যেখানে সেখানে বসে।
- ফরেক্স ট্রেডিং থেকে আয় কিভাবে করবেন? আদৌ সম্ভব?
এছাড়াও আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনি আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করে অনলাইনে ইনকামের ব্যবস্থা করতে পারেন। আসলে আপনি হয়ত বিশ্বাস করবেন না, কিন্তু ঘটনা সত্য।
কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন?
শুধুমাত্র ইন্টারনেট ব্যবহার করে আশেপাশের অনেকেই কোটি কোটি টাকা ইনকাম করছে আজকাল মানুষ যাদের কুয়ালিফিকেশন আপনার ধারে কাছে নাই। অথচ আপনি পারছেন না। কিন্তু কেন এমন হচ্ছে। ব্যাপারটি আমি একটু এনালাইসিস করে দেখলাম। তাদের মাঝে আমন কি আছে যা আপনার মধ্যে নেই। আসুন জেনে নেই।
যারা অনলাইনে টাকা আয় করছে তাদের মাঝে যে গুলাবলি রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলঃ
- তারা সবাই কোন না কোন বিষয়ে দক্ষ। তারা তাদের দক্ষতাকে ভাল দামে বিক্রি করতে পারছে।
- তারা সবাই প্রচুর পরিমানে ধৈর্যশীল।
- তাদের সবার মাঝে শিখার আগ্রহ প্রচুর।
- তারা সব কিছুর শেষ দেখে ছাড়তে চায়।
- তাদের সবার মাঝেই ক্ত্রিয়েটিভিটি আছে।
আর যারা এই লাইনে সফল হচ্ছেনা তাদেরও যে কোন গুন নেই তা নয়, তবে তাদের বেশির ভাগ মানুষ এই সেক্টরে লেগে থাকতে পারেনা। তারা ধৈর্য ধরে লেগে থাকেনি তাই পারেনি। আর কিছুই নয়।
আশা করি আমার আজকের ব্লগ পড়ে ইন্টারনেট থেকে আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে একটি মোটামুটি ধারণা পেয়ে গেলেন। আপনার যদি ঐকান্তিক ইচ্ছা থাকে তাহলে এখান থেকেই আপনার যাত্রা শুরু হয়ে গেল। আপনার যাত্রা শুভ হোক।