বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম ৷ ডাক নাম দুখু মিয়া। জন্মটা (১৮৯৯) যেন ঠিক মাতৃভূমির দুঃখের সময়েই। ভারতবর্ষ তখন বৃটিশ উপনিবেশ চলছে। নানান অত্যাচারে যখন মানুষ ক্লান্ত তখন নজরুল হাজির হয়েছিলেন পরাক্রমশালী বিপ্লব নিয়ে৷ তাঁর বিপ্লবের ঝাণ্ডা ছিলো কবিতা-প্রবন্ধ। লেখনীর মাধ্যমে গড়তে চেয়েছিলেন সুন্দর কল্যাণময় সমাজ। অত্যাচারের বিরুদ্ধে ছিলো সব সময় সোচ্চার। তাইতো ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে গিয়েই বার বার তাদের রাজরোষে পড়তে হয়েছিলো। বাজেয়াপ্ত হয়েছিলো তাঁর বই ও পত্রিকা। নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ নিয়ে আমার আজকের এই ব্লগ।

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ

পৃথিবীতে রাজশক্তির রোষানলে পতিত হওয়া কবি সাহিত্যিক নেহাত কম নয়৷ রোমান কবি ওভিদ, হোমার, দস্তয়ভস্কি সহ এই তালিকায় আছে অনেক লেখক। উপমহাদেশেও শরৎচন্দ্রের ‘পথের দাবী’ গ্রন্থটি নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো৷

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ৫ টি গ্রন্থ নিষিদ্ধ করা হলেও তালিকাভুক্ত ছিলো ১০ টি বই৷ তাছাড়া ২৫ টি গ্রন্থের কোনো দ্বিতীয় সংস্করণ বের হয়নি। ৯ টি গ্রন্থের প্রকাশক ও মুদ্রক স্বয়ং লেখক নিজে৷ এতেই বুঝা যায় কেউ তখন দায়িত্ব নিতে চাইতো না ব্রিটিশদের ভয়ে৷

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ ৫ টি হলোঃ

বিষের বাঁশি (১৯২৪), ভাঙার গান (১৯২৪), প্রলয় শিখা (১৯৩০), চন্দ্রবিন্দু (১৯৩১) এবং যুগবাণী (১৯২২)।

আমরা পাঠকদের গ্রন্থগুলোর সংক্ষিপ্ত আলোচনা তুকে ধরার চেষ্টা করবো।

আরও পড়ুনঃ নিষিদ্ধ বইঃ যেগুলো না পড়লেই নয়, পর্ব ০১

আরও পড়ুনঃ নিষিদ্ধ বইঃ যেগুলো না পড়লেই নয়, পর্ব ০২

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ – বিশের বাঁশি

গ্রন্থটি কবির তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ। ১৩৩১ বঙ্গাব্দের ১৬ই শ্রাবণ কবি নিজেই হুগলি থেকে প্রকাশ করেন৷ এর প্রচ্ছদ করেছিলেন দীনেশরঞ্জন দাশ৷ তিনি কল্লোল পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন৷ কাজী নজরুল ইসলাম তাকে ঝড়ের রাতের বন্ধু হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

সত্য,মন্ত্র, বিদ্রোহী বাণী, বিজয় গান, মুক্ত পিঞ্জর, অভিশাপ, মুক্তি, বন্দনা গান, সেবক, মুক্তবন্দী, চরকার গান সহ প্রায় ২৭ গান আছে এই গ্রন্থটিতে।  নজরুল বিরোধী ‘শনিবারের চিঠি’ পত্রিকাটাও এই গ্রন্থের প্রশংসা করেছিলো৷ এই কবিতার অধিকাংশই ছিলো সমকালীন রাজনীতি ও ঘটনার আবহ অবলম্বনে৷ কিছু কবিতায় সুরারোপ করে গণসংগীত হিসেবে গীত হয়।

কিন্তু গ্রন্থটি বেঙ্গল লাইব্রেরির নথিভুক্ত হওয়ার পর গ্রন্থাকার অক্ষয় দাশগুপ্ত এ কাব্যগ্রন্থের কয়েকটি কবিতা অনুবাদ করেন৷ এতে কবিতার ভাববস্তু সম্পর্কে বৃটিশ সরকার অবগত হয়ে যায়। ফলে ১৯২৪ সালের ২২ অক্টোবর চিফ সেক্রেটারি এ এন মোর্লির সুপারিশে ‘বিষের বাঁশি’ কাব্য গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত হয়৷ তৎকালীন  সরকার ১০২৭ পি নম্বর গেজেটের মাধ্যমে ফৌজদারি বিধির ৯৯-ক ধারা অনুসারে ‘বিষের বাঁশি’ কাব্যগ্রন্থকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে৷

১৯২৫ সালের ১-৩ মে ফরিদপুরে কংগ্রেসের দুদিনব্যাপী প্রাদেশিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনে মহাত্মা গান্ধী ও দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ উপস্থিত ছিলেন। যদিও তৎকালীন রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে এ দুজন দেশবরেণ্য নেতার মতবিরোধ প্রকট ছিল। দেশবন্ধু সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন এবং এখানে স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্ব পালন করেন কবি জসীম উদ্দীন।

এ সম্মেলনে গান্ধীর সাথে নজরুলের প্রথম সাক্ষাৎ ও পরিচয় ঘটে। কাজী নজরুল ইসলাম গান্ধীর ইচ্ছাক্রমে এখানে তাকে চরকার গান’ গেয়ে শােনান। এছাড়াও এ সম্মেলনে তিনি ‘শিকল পরার ছল’ ও ‘জাতের নামে বজ্জাতি গান দুইটি পরিবেশন করেন। গানগুলি মূলত ‘বিষের বাঁশি কাব্যগ্রন্থের কবিতা। এ সম্মেলনে গােপনে নজরুলের বিষের বাঁশি ও ভাঙ্গার গান বিক্রি হয়।

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ – প্রলয় শিখা

এটি বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ষোড়শ কাব্যগ্রন্থ। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ১৯৩০ সালের  আগস্ট মাসে কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয় গ্রন্থটি। প্রকাশক কবি নিজেই। কবি ইচ্ছাকৃতভাবে কিছু গরম গরম কবিতা এ গ্রন্থে ছাপেন যা  রাজদ্রোহের ভয়ে আগে কোন গ্রন্থে দেয়া হয়নি বলে জানা যায়।

এই বইটি যখন নিষিদ্ধ করা হয় তখন কবি তার প্রিয়পুত্র বুলবুলকে হারিয়েছেন। কবির মনোজগতে তখন তোলপাড় চলছে। চোখে জল, বুকে আগুন। সেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে প্রলয় শিখার প্রতিটি শব্দে৷

তৎকালীন সরকার ১৯৩০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর  গ্রন্থটি নিষিদ্ধ করেন। প্রলয় শিখা কাব্যগ্রন্থকে প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক কবিতার বই হিসেবে অভিযুক্ত করে তৎকালীন পাবলিক প্রসিকিউটর তারকানাথ সাধু গ্রন্থটিকে বাজেয়াপ্ত করার জন্য স্পেশাল ব্রাঞ্চের পুলিশ কমিশনারকে পরামর্শ দেন। পুলিশ কমিশনার চারলস টেগাট প্রলয়শিখা কাব্যগ্রন্থটি বাজেয়াপ্ত কারার  পাশাপাশি কাজী নজরুল ইসলামকে গ্রেফতারের আদেশ দেন।

বইটির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপকালে চিফ প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট টি রকবাগ তাঁর রায়ে প্রলয়শিখা যতীন দাশ,পূজা অভিনয়, হবে জয়, জাগরণ,নব ভারতের হলদিঘাট কবিতাগুলোকে রাজদ্রোহমূলক কবিতা বলে অভিযুক্ত করে এবং  ফৌজদারি দন্দবিদির ১২৪-ক ও ১৫৩-ক ধারা অনুসারে ১৪০৮৭ পি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলামের প্রলয়শিখা কাব্যগ্রন্থ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

এ কাব্যগ্রন্থের কবিতার  জন্য রাজদ্রোহ অভিযোগে কাজী নজরুল ইসলামের ছয় মাস কারাদণ্ড হয়। এতে ২০ টি কবিতা ছিলো। ১৯৪৭ সালে ৯ ফেব্রুয়ারী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ – যুগবাণী

কাজী নজরুল ইসালামের প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ হচ্ছ যুগবাণী। এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাস মোতাবেক ১৯২২  সালের ২৬ অক্টোবর কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। লেখক নিজেই এ গ্রন্থটি প্রকাশ করেন।১৯২০ সালে কাজী নজরুল  ইসলাম সান্ধ্য দৈনিক নবযুগ পত্রিকায় যেসব সম্পাদকীয় প্রবন্ধ লেখেন তারই কিছু এ গ্রন্থে অন্তরভুক্ত  হয়।

দৈনিক নবযুগ পত্রিকাটি কাজী নজরুল ইসলাম ও মুজফফর আহমদের যুগ্ম সম্পাদনায় প্রকাশিত হতো।যুগবাণীর প্রবন্ধগুলোতে সদেশি চিন্তাচেতনা ও ব্রিটিশ বিরোধিতা প্রকাশ পেয়েছে। এ গ্রন্থে মোট ২১ টি প্রবন্ধ রয়েছে। প্রবন্ধগুলোর মধ্যে রয়েছে – নবযুগ, গেছে দেশ দুঃখ নাই, আবার তোরা মানুষ হ!, উপেক্ষিত শক্তির উদবোধন,মুখ -বন্ধ,  শ্যাম রাখি না কুল রাখি,জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, জাগরণী ইত্যাদি।

প্রকাশের প্রায়  সঙ্গে সঙ্গে ১৯২২ সালের ২৩ নভেম্বর যুগবাণী বিস্ফোরক উপাদান পরিপূর্ণ অভিযোগে অভিযুক্ত বাংলা সরকার ১৬৬৬১পি নম্বর গেজেট বিজ্ঞপ্তি মারফত রাজদ্রোহমূলক প্রবন্ধ রচনা ও  প্রচারণার অভিযোগে ফৌজদারি বিধির ৯৯-এ ধারা অনুসারে কাজী নজরুল ইসলামের যুগবাণী নিবন্ধ সংকলন নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ও সমস্ত কপি বাজেয়াপ্ত করে।বইটি কেন্দ্রিয়,প্রাদেশিক, ও বার্মা সরকারকর্তৃক  যুগপৎ নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। ১৯৪৭ সালের ৩১ মাচ যুগবাণী গ্রন্থের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহত হয়।

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ – ভাঙার গান

গ্রন্থটি কাজি নজরুল ইসলাম প্রকাশিত চতুর্থ কাব্যগ্রন্থ। ১৩৩১ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাস মোতাবেক ১৯২৪ সালের আগস্ট মাসে প্রকাশিত হয়। কাব্যগ্রন্থটি মেদিনীপুরবাসীদের উদ্দেশ্য উৎসর্গ করা হয়।

কাব্যগ্রন্থটিতে ভাঙার গান, জাগরণী, মিলন গান, পূর্ণ-অভিনন্দন, ঝড়োগান, মোহ অন্তরের গান, ল্যাবেন্ডিস, জেলের সুপার, শহীদী ইদ সহ ১১ টি কবিতা ছিলো। প্রায় প্রতিটি কবিতা বিদ্রোহাত্মক। গ্রন্থটির বেশির ভাগ কবিতা ‘ধূমকেতু’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিলো।

‘ভাঙার গান’ থেকে অংশ বিশেষ

ভাঙার  গান

[গান]

কারার ঐ লৌহ-কবাট

ভেঙে ফেল, কর রে লোপাট

রক্ত-জমাট

শিকল-পুজোর পাষাণ-বেদী!

ওরে ও তরুণ ঈশান!

বাজা তোর প্রলয়-বিষাণ!

ধ্বংস-নিশান

উড়ুক প্রাচীর প্রাচীর ভেদি।

তৎকালীন সরকার ১৯২৪ সালের ১১ নভেম্বর ফৌজদারি বিধির ৯৯-এ ধারা অনুসারে কাজী নজরুল ইসলামের ‘ভাঙার গান’ কাব্যগ্রন্থটি নিষিদ্ধ করে৷ ব্রিটিশ সরকার আর এই আদেশ প্রত্যাহার করেনি। দেশ ভাগের পর ১৯৪৯ সালে ভারত সরকার ঐ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে।

নজরুলের নিষিদ্ধ গ্রন্থ – চন্দ্রবিন্দু

১৯৩১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কলকাতার ডি. এম. লাইব্রেরি থেকে প্রকাশিত চন্দবিন্দু লেখকের চতুর্থ  গীতি গ্রন্থ। গ্রন্থটি উৎসর্গ করা হয় ‘শ্রীমৎ ঠাকুর শ্রীযুক্ত শরচ্চন্দ্র পণ্ডিত মহাশয়ের শ্রীচরণ কমলে’কে।

এ গ্রন্থের প্রথম অংশে প্রেমগীতি, বাউলগীতি, ইসলামি গান, দেবদেবির স্ততিমূলক গান মিলে ৪৩ টি গান এবং দ্বিতীয় অংশে রয়েছে কমিক গান শিরোনামে ১৮ টি দেশাত্মবোধক রঙ্গব্যঙ্গমূলক গান। গ্রন্থটিতে মোট ৬১ টি গান রয়েছে।

প্রলয় শিখার রেশ কাটতে না কাটতে বাজেয়াপ্ত হয় চন্দ্রবিন্দু। বইটির একটা অংশ ছিলো ব্যঙ্গাত্মক। তৎকালীন সমাজ ও রাজনীতির প্রতি ব্যঙ্গ বিদ্রুপ, শ্লেষপূর্ণ হাস্যরস ফুটে উঠেছে এর প্রতি ছত্রে। এর দুটো কবিতা –

“মসজিদ পানে ছুটিলেন মিঞা মন্দির পানে হিন্দু

আকাশে উঠিল চির, জিজ্ঞাসা করুন চন্দ্রবিন্দু।”

“কাফ্রি চেহারা ইংরিজি দাঁত,

টাই বাঁধে পিছে কাছাতে

ভীষণ বম্বু চাষ করে ওরা অস্ত্র আইন বাঁচাতে।”

১৪ অক্টোবর ১৯৩১ সালে নিষিদ্ধ হয় বইটি। ১৯৪৫ সালের ২০ নভেম্বর  ৮০২ নম্বর গেজেট ঘোষণার মাধ্যমে চন্দ্রবিন্দু গ্রন্থের উপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। এই গ্রন্থের জন্য কবির নামে মামলা করা হয়নি। চন্দ্রবিন্দু নজরুলের একমাত্র নিষিদ্ধ সংগীতগ্রন্থ।

আরও পড়ুনঃ আহমদ ছফা- কালের এক মহানায়ক।

পরিশেষে

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম অন্যায়কে কোনোদিন মেনে নেননি। পরাধীনতা তাঁকে কখনো শান্তি দেয়নি। স্বাধীনতার জন্য ব্যাকুল ছিলেন কবি। পরাধীনতার আবাস পেয়ে তিনি প্রিয়তম স্ত্রীকেও ছেড়ে চলে এসেছিলেন।

তাঁর লেখনির মাধ্যমে তিনি সমাজকে এক করতে চেয়েছিলেন। ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবার জন্য লিখে গিয়েছেন কবি নজরুল৷ অত্যাচারী শাসকের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন সারাজীবন। সুখ কবির জীবনে তেমন ছিলো না বললেই চলে। যৌবনের একটা সময় তিনি পার করছেন শুধু প্রতিবাদ করেই৷

তাঁর বেশির ভাগ লেখাতেই বৃটিশদের আক্রমণ করা হয়। তাই ব্রিটিশ সরকার গ্রন্থগুলো একে একে বাজেয়াপ্ত করতে থাকে৷ উপরের ৫ টি বই বাদে আরো কিছু বই ব্রিটিশদের রোষানলে পড়েছিলো। সেগুলা বাজেয়াপ্ত করার তালিকাভুক্ত ছিলো। যেমনঃ অগ্নিবীণা (১৯২২),   সঞ্চিতা (১৯২৮), ফণীমনসা (১৯২৭), সর্বহারা (১৯২৬), রুদ্র মঙ্গল (১৯২৩)

কবির জীবনের প্রতিবাদি চরিত্র আমাদের সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক এই প্রার্থনাই করি।

এই লেখাটি পড়ে উপকৃত হয়ে আপনি যদি রেডিটুরিডিং ব্লগকে ডোনেট করতে চান তাহলে বিকাশ-০১৬১৪১৭১৭৬৫ অথবা নগদ-০১৭১৪১৭১৭৬৫ অথবা ইউক্যাশ-০১৭১৪১৭১৭৬৫ এ আপনার ডোনেশন পাঠাতে পারেন।

আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করেও আমাদের উৎসাহিত করতে পারেন। ইউটিউব চ্যানেল লিংক এখানে।

Previous articleশপথ বাক্য – স্কুলে পড়ানো আমাদের জাতীয় শপথ বাক্য। কতটুকু মেনে চলি আমরা?
Next articleডার্ক ওয়েব কি?
Rasel Khan
আমি মোঃ হাবিবুর রহমান রাসেল৷ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ অধ্যয়নরত। বই পড়তে ভালোবাসি। বইয়ের গ্রুপ গুলোতে মাঝে মাঝে রিভিউ লিখি৷ যা পড়ি, তা সবাইকে জানাতে ইচ্ছে করে। সেই আগ্রহ থেকেই টুকটাক লেখার চেষ্টা করি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here